বাংলা নিউজ > ঘরে বাইরে > সকালে কেদারে পুজো দিয়ে এ পথে হেঁটে বিকেলে বদ্রীতে আরতি করতেন পুরোহিত, হিমালয়ের সে রহস্য খুঁজেছে বাঙালি

সকালে কেদারে পুজো দিয়ে এ পথে হেঁটে বিকেলে বদ্রীতে আরতি করতেন পুরোহিত, হিমালয়ের সে রহস্য খুঁজেছে বাঙালি

সকালে কেদারে পুজো দিয়ে এ পথে হেঁটে বিকেলে বদ্রীতে আরতি করতেন পুরোহিত

অক্ষয় তৃতীয়ায় খুলে যায় চারধামের পথ। এমন দিনে ফিরে দেখা বাঙালির অভিযানের এক ইতিহাস। 

প্রতি বছর অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে চারধাম যাত্রা শুরু হয়। গাড়োয়াল হিমালয়ের চারটি মন্দির নিয়ে চারধাম। এর কথা সকলেই জানেন। বাঙালি তো বিশেষ করে জানে। উমাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় থেকে প্রবোধকুমার সান্যালের লেখা হয়ে বাঙালি জীবনের অঙ্গে মিশে গিয়েছে এই চারধাম যাত্রা। এই চারধামের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় দু’টি হল কেদারনাথ এবং বদ্রীনাথ। সাধারণ পর্যটক বা তীর্থযাত্রীরা এই দুই ধামের একটি থেকে আর অন্যটিতে যেতে বাস বা অন্য যানবাহনের সাহায্য নেন। কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন না, এই দুই ধামের মধ্যে রয়েছে পায়ে চলা এক পথও। শুধু তাই নয়, তার উল্লেখ আছে প্রবাদেও। কথিত আছে, এক ধামে সকালে পুজো করে সন্ধ্যায় গিয়ে আর এক ধামে আরতি করতেন একই পুরোহিত। সেই কাহিনির কিছুটা এখনও রহস্যে ঘেরা, কিছুটা অভিযাত্রীদের নাগালে। আজ অক্ষয় তৃতীয় উপলক্ষে সেই পথটি সম্পর্কে লিখতে বসা।

প্রথমেই বলে রাখা দরকার, এই কাহিনির যদি কোনও নায়ক থেকে থাকেন, তিনি সুজল মুখোপাধ্যায়। আমার জ্যাঠামশাই। যাঁকে ডাকতাম ন’দা নামে। যাঁরা বাঙালির পর্বতাভিযানের ইতিহাস সম্পর্কে ওয়াকিবহাল, তাঁদের অনেকেই জ্যাঠার নাম জানেন। আমার নিজের পাহাড়ের প্রতি আগ্রহের কারণও ছিলেন তিনিই।

এবার আসা যাক, চারধাম প্রসঙ্গে। চারধামে প্রথম বার আমার যাওয়া পরিবারের সূত্রেই। তখন আমার বয়স বড়জোর সাত বছর। আমার বাবা-মা, ন’দারা ঠিক করেন তাঁদের বাবা-মাদের সঙ্গে নিয়ে চারধাম যাবেন। সেই দলে ঢুকে পড়ি আমিও। সেটা ১৯৭৮ সাল। গাড়োয়ালে ভয়াবহ বন্যা হয় সেই বছর। গোনা তাল সরোবর ফেটে যায়। সেই কথা পাহাড়ের ইতিহাস ঘাঁটলে পাওয়া যাবে। বন্যার কারণে যাত্রাটা বেশ কিছু সময়ে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখেও পড়ে। তখন লম্বা লম্বা পথ হাঁটতে হত। আমাকেও সেই সব পথের কিছুটা হাঁটতে হয়, কিছু বাবা আর ন’দার কাঁধে চেপে পেরোতে হয়। তখন থেকেই চারধামের সঙ্গে আমার শারীরিক ভাবে পরিচয় হয়, একটা মাসল মেমরির মধ্যে এই যাত্রাপথটি চলে আসে।

জীবন এগিয়ে চলে। এক সময়ে বেসরকারি অফিসের কাজ ছেড়ে আমি সিদ্ধান্ত নিই, মাউন্টেনিয়ারিংকেই পেশা এবং নেশা হিসাবে বেছে নেব। একা একা হিমালয়ে যাব, একা ঘুরব, রান্না করব, খুঁজে দেখব পাহাড়ের অন্ধি সন্ধি। ইতিমধ্যেই আমার জ্যাঠামশাই সুজল মুখোপাধ্যায় প্রয়াত হয়েছেন। তাঁর ডায়েরি থেকে একটি বই প্রকাশিত হয়েছে। তখনই জ্যাঠামশাইয়ের একটা জার্নাল থেকে আমি প্রথমবার জানতে পারি চারধামের এই রহস্যের কথা।

  • কেদার-বদ্রী পথের রহস্য

বেশির ভাগ বাঙালিই রহস্যপ্রেমী। তাঁরা ভালোবাসেন অজানার উপর থেকে পর্দা তুলতে। সুজল মুখোপাধ্যায়ের জার্নালে এই চারধামের যে রহস্যের কথা ছিল, তা যে কোনও বাঙালিকেই আগ্রহী করে তুলবে। জ্যাঠামশাই পাহাড়ের প্রবাদের গল্পকে কোট করে লিখেছিলেন, এক সময়ে নাকি কেদারনাথ এবং বদ্রীনাথের একজনই পুরোহিত ছিলেন। সকালবেলা বদ্রীনাথের মন্দিরে পুজো করলেন। বিকেলের মধ্যেই চলে যেতেন কেদারনাথে। সেখানে গিয়ে সন্ধ্যার পুজো এবং আরতি করতেন। আবার পরদিন সকালে কেদারনাথের পুজো দিয়ে বিকেলে ফিরে আসতেন বদ্রীনাথে। এমন একটি একটি পথ ছিল, যা দিয়ে তিনি এক দিনেই (বলা ভালো দুই বেলার মধ্যেই) পৌঁছে যেতেন এক ধাম থেকে আর এক ধামে।

এভাবেই চলছিল। কথিত আছে, একদিন পুজো করতে যাওয়ার আগে তাঁর নাকি ভীষণ খিদে পেয়েছিল। তাই থাকতে না পেরে রাস্তার ধারে থাকা একটা জংলি কুলের গাছ থেকে ফল খেয়ে ফেলেন। স্থানীয়রা জানেন, আজও ওই এলাকায় এই ধরনের কুল বা বেরির গাছ আছে। যাই হোক, পুরোহিতের এই খিদের জ্বালা তাঁকে উপবাস ভঙ্গ করতে বাধ্য করেছিল। আর তাতেই রুষ্ট হন দেবতা। পথের মাঝে নীলকণ্ঠ পর্বত দাঁড়িয়ে পড়েন। তার পর থেকেই পুরোহিতের সেই পথ হারিয়ে যায়। ‘History became legend. Legend became myth’। প্রবাদপ্রতিম পথটির অস্তিত্ব থেকে যায় শুধু উপকথায়।

  • হিমালয়ের জয়-বীরু এবং বদ্রীনাথের গব্বর সিং

হিমালয়ের এই অঞ্চলে এক্সপ্লোরেশনের কাজ শুরু হয় অনেকটা পরে। ১৯১২ সাল নাগাদ। সেই সময় ব্রিটিশ অভিযাত্রী সিএফ মিড (Charles Francis Meade) এই এলাকায় অভিযান চালাতে যান। বদ্রীনাথের পিছনের যে হিমবাহ, তার উপরে কী আছে, উনি দেখার চেষ্টা করেন। গিরিপথ ধরে এগিয়ে গিয়ে তার উলটো দিকে বিরাট হিমবাহ দেখতে পান। ঘটনাচক্রে সেটিই গঙ্গোত্রী হিমবাহ। মজার কথা, তখনও গঙ্গোত্রী হিমবাহের ম্যাপিং হয়নি।

এর প্রায় ২০ বছর পরে, অর্থাৎ ১৯৩৩ সালে হিমালয়ের এই অঞ্চলে অভিযানের আসল সময় শুরু হয়। গল্পে আসেন আমাদের দুই হিরো। অনেকটা ‘শোলে’র জয় আর বীরুর মতো পর্বতাভিযানের দুই নায়ক এরিক শিপটন (Eric Shipton) এবং বিল টিলম্যান (Bill Tilman)। তাঁরা তখন কামেট শৃঙ্গে সফল অভিযান সেরে বদ্রীনাথে পৌঁছোন। বদ্রীনাথের প্রধান পুরোহিত বা রাওয়ালের সঙ্গে দেখা হলে এই গল্পগুলো শোনেন। সিদ্ধান্ত নেন, ওই এলাকায় তাঁরা অভিযান চালাবেন।

সেই অভিযান যদিও ভয়ানক রূপ নেয়। যে হিমবাহটি ওঁরা অনুসরণ করছিলেন, সেটা উলটো দিকে গভীর গিরিখাতে গিয়ে নামে। তিন দিনের খাবার নিয়ে বেরিয়ে শিপটন এবং টিলম্যান প্রায় সাত দিন আটকে পড়েন। শেষে হিমালয়ের জয়-বীরুকে সবচেয়ে বিপদে পড়তে হয় জঙ্গলের মধ্যে। গাড়োয়ালের ‘গব্বর সিং’ ভাল্লুক আক্রমণ করে তাঁদের। সব মিলিয়ে ভয়াবহ পরিস্থিতি। দু’জনে কোনওক্রমে প্রাণ নিয়ে ফেরেন। ব্যর্থ হয় অভিযান।

এই দুই দুর্ধর্ষ অভিযাত্রী, যাঁরা কি না নন্দাদেবী স্যাংচুয়ারির ভিতরে যাওয়ার মতো রাস্তা প্রথম খুঁজে বার করেছিলেন, তাঁদের যখন এরকম ল্যাজেগোবরে অবস্থা হয়, তখন বাকি মাউন্টেনিয়াররা ধরেই নেন, এই এলাকা থেকে দূরে থাকা ভালো।

  • অঙ্কের ব্যাকক্যালকুলেশন হয়, অভিযানের হয় না

এর পরে প্রায় ৫০ বছর কেটে যায়। ১৯৮৪ সাল। হিমালয়ের এই এলাকার অভিযানের গল্পে ঢুকে পড়েন আবার দুই অভিযাত্রী। এবার দুই বাঙালি। রণ এবং অরুণ। প্রথম জন রণবীর লাহিড়ি। অরুণবাবুর পদবি এখন আর মনে পড়ছে না। পর্বত অভিযাত্রীদের কাছে রণ-অরুণ নামেই পরিচিত ছিলেন তাঁরা, চলে যান বদ্রীনাথের রহস্যের সমাধানে।

পর্বতের অভিযান অনেকটা অঙ্ক সমাধানের মতো। যেভাবে গণিতজ্ঞরা একটা সমস্যার দিকে তাকান, পর্বতাভিযাত্রীরা অজানা গন্তব্যে পৌঁছোনোটাকেও সেভাবেই দেখেন। সমস্যা আছে, তার সমাধান দেওয়ার জন্য সুতোগুলোকে একটার সঙ্গে আর একটা জোড়া দেওয়া, সম্ভাব্য ব্যাখ্য়া দেওয়ার চেষ্টাই থাকে প্রাথমিক উদ্দেশ্য। সাদা পাতায় ক্যালকুলাসের সমস্যার সমাধান কষতে বসা, আর সাদা উঁচু পর্বতমালার ওপাশে কীভাবে নামা যাবে, পায়ে হেঁটে নাকি দড়ি বেঁধে– তার ব্যাখ্যা দেওয়ার প্রয়াসের মধ্যে দর্শনগত ভাবে বিশেষ তফাৎ নেই। হোমো স্যাপিয়েন্সের এই কৌতুহলই যেমন জন্ম দিয়েছে অঙ্কের, তেমনই জন্ম দিয়েছে এই সব অভিযানের। পার্থক্য একটাই– খাতার অঙ্কে ব্যর্থ হলে হারিয়ে যাওয়ার ঝুঁকি নেই। বরং ব্যাক ক্যালকুলেশনের সুযোগ থাকে। অভিযানের অঙ্কে ব্যর্থ হলে, তা নয়। ১৯৮৪ সালে বদ্রীনাথের রহস্যের সমাধানে গিয়ে হারিয়ে যান রণ-অরুণ।

উলটো দিক থেকে এই অভিযান শুরু করতে গিয়েছিলেন এই দুই বাঙালি অভিযাত্রী। তাঁরা হারিয়ে যাওয়ার পরও এই এলাকায় অভিযান থামেনি। অনেকেই চেষ্টা চালান। কিন্তু সফল হতে পারেননি প্রায় কেউই। বদ্রীনাথ এবং কেদারনাথের পথের রহস্য, রহস্যই থেকে যায়।

  • সমীকরণ মেলে, পথ মেলে, উত্তর মেলে

ফিরে আসি সুজলের জার্নালের কাছে। জার্নালে পড়া সেই পুরোহিতের গল্পটা আমার মন থেকে কখনও মুছে যায়নি। তার সঙ্গে জুড়ে গিয়েছিল মিডের অভিযানের কথা, শিপটন-টিলম্যানের বিপদের কথা, আর রণ-অরুণের হারিয়ে যাওয়ার খবর। সবটা মিলিয়ে বার বার মনে হত, এই পথেই যেতে হবে কখনও না কখনও।

১৯৯৯ সালের সেপ্টেম্বর মাস। তখন বয়স কম, অভিজ্ঞতার ঝুলিও খালি। তবু তিন বারের চেষ্টায় শেষ পর্যন্ত কেদারনাথের দিক থেকে পানপাতিয়া বলে একটা হিমবাহের কাছে পৌঁছোতে পারলাম। তার একটা গিরিপথ (ফরাসি ভাষায় যাকে বলে Col) পেরোতে পারলাম প্রথম অভিযাত্রী হিসাবে। আমরা দু’জন। আমি এবং সুন্দর সিং নেগি। সুন্দর সিং ছিলেন মদমহেশ্বর গ্রামে এক মেষপালকের সহকারী। অভিযান শুরু করেছিলাম তিন জনে। সঙ্গে ছিল বন্ধু সুব্রত ভট্টাচার্য (বাবুয়া)। কিন্তু সে অসুস্থ হয়ে পড়ায় পুরো অভিযানে সঙ্গে থাকতে পারেনি। আমরা দু’জন প্রথম অভিযাত্রী হিসাবে পানপাতিয়া আইসফিল্ডে পৌঁছোই।

কিন্তু এসবের আগে অবশ্য একটা বড় ঘটনা ঘটে গিয়েছে। ১৯৮৯ সাল নাগাদ এই এলাকায় নীলকণ্ঠ শৃঙ্গে আরোহন করতে এসেছিলেন ডানকান টাংস্টাল বলে এক অভিযাত্রী। তিনি বদ্রীনাথের দিক থেকে এই পানপাতিয়া আইসফিল্ডে পৌঁছোনোর রাস্তা খুঁজে পেয়েছিলেন।

এখানে বলে রাখা দরকার, কেন এই পানপাতিয়া এত গুরুত্বপূর্ণ। কেদারনাথ এবং বদ্রীনাথের যে পথ নিয়ে এত আলোচনা, সেই পথের মাঝের সবচেয়ে বিপজ্জনক অংশটিই হল এই পানপাতিয়া আইসফিল্ড। এটির ভিতর দিয়ে চলাচলের রাস্তা খুঁজে বার করা গেলে, বাকিটা অনেকটাই সহজ হয়ে যায়। পানপাতিয়া আইসফিল্ডের একদিকে কেদার, অন্যদিকে বদ্রী।

১৯৯৯ সালে কেদারের দিক থেকে পানপাতিয়া আইসফিল্ডে সফল ভাবে আরোহন করি আমরা। আর ১৯৮৯ সালে ডানকান টাংস্টাল বদ্রীনাথের দিক থেকে এই আইসফিল্ডে পৌঁছোনোর রাস্তা খুঁজে পেয়েছিলেন। মধ্যিখানের যেটুকু যোগসূত্র বাকি ছিল, সেটা জুড়ে দেন মার্টিন মোরান বলে এক অভিযাত্রী এবং তাঁর দলের সদস্যরা। ২০০০ সালে। প্রথম বার এক পথে জুড়ে যায় দুই ধাম। সফল ভাবে দুই ধামের মধ্যেকার পথে যায় মোরানের দল।

এর পরে ২০০৭ সালে এক বাঙালি দল হাজির হয় এই এলাকায়। কলকাতার তপন পণ্ডিতের সেই দল ডানকানের খুঁজে পাওয়া পথে বদ্রীনাথের দিক থেকে পানপাতিয়া পৌঁছোয়, এবং আমাদের চিহ্নিত করা পথ দিয়ে কেদারনাথ এসে অভিযান সম্পূর্ণ করে। ইতিহাস লেখা হয় নতুন করে। History became legend. Legend became myth and now myth became history again.

এর পর থেকে ফি বছর চার-পাঁচটা দল এই রাস্তাটি পার হয়। এবং এখন এটি একটি রুটে পরিণত হয়েছে।

  • ফিরি নায়কের কাছে

১৯৯৯ সালের যখন মদমহেশ্বর থেকে এই অভিযান করতে যাচ্ছিলাম, তখন একটা সরোবর দেখতে পাই। সেই সরোবর তখনও পর্যন্ত মানচিত্রে চিহ্নিত ছিল না। তখন আবেগের বশেই সেই সরোবরের নামকরণ করে ফেলি ‘সুজল সরোবর’।

আজ ২৬ বছর পেরিয়ে এসে, এটা দেখেই ভালো লাগে যে ওপেন স্ট্রিট ম্যাপে সেই লেক এখন ‘সুজল সরোবর’ নামেই চিহ্নিত। মদমহেশ্বর উপত্যকার স্থানীয় মানুষও সেই হ্রদকে ওই নামেই চেনেন। পরে এক অভিযাত্রীর মুখেও শুনি সেই নাম। যদিও তিনি এই নামকরণের ইতিহাস জানতেন না।

আজ অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে লিখতে বসে প্রথমেই মনে পড়ল সেই কথা। দেবতাত্মা হিমালয়কে নিয়ে বাঙালির আবেগের মধ্যে কোথাও জড়িয়ে পড়েছি আমি নিজেও। সেই আবেগ নিয়ে যখন ফিরে তাকাই, ইতিহাসের পাতার ফাঁকে দেখতে পাই, কেদার-বদ্রীর পথের নাম না-জানা এক ক্ষুধার্ত পুরোহিত, ৪০ বছর ধরে ঘরে না-ফেরা রণ আর অরুণের এক সরোবরের সামনে মুখোমুখি দাঁড়িয়ে। উপরে নীল আকাশ, নীচে টলটলে জল। সু-জল।

পরবর্তী খবর

Latest News

'রান্নার গ্যাসের দাম ৩০০ টাকা কমাব', ছাব্বিশের ভোটের আগে বড় উপহার মুখ্যমন্ত্র মে মাসের শুরুতেই রান্নার গ্যাসের দাম কমল, কলকাতায় LPG সিলিন্ডারের রেট কত হল? ভারতে এল ল্যাম্বরগিনি টেমেরারিও, ফাটাফাটি দেখতে! মারাত্মক স্পিড, দাম কত পড়বে? CSK-এর প্লে-অফের আশায় জল ঢেলে বিরাট লাফ PBKS-এর, বদলে গেল IPL Points Table IPL-এ মিরাকেল ক্যাচ! PBKS-র শশাঙ্ককে ফিরিয়ে এবি-পোলার্ডকে মনে করালেন প্রোটিয়া পাক বিমানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত, আরও কোণঠাসা! চাহালের হ্যাটট্রিকের পর শ্রেয়সের দুরন্ত ইনিংস! CSKকে IPL2025 থেকে ছিটকে দিল PBKS কেঁপে উঠল পাকিস্তান! ভারতের আক্রমণের নিয়ে ভয়ের মধ্যেই আতঙ্ক ছড়াল রাতে 'চিরকালের শুরু...' বিতর্ক অতীত, বিয়ে করলেন নাকি আরিয়ান? পাত্রী কে? IPL 2025 থেকে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল? বড় খোলসা করলেন PBKS অধিনায়ক শ্রেয়স

Latest nation and world News in Bangla

পাক বিমানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত, আরও কোণঠাসা! সকালে কেদারে পুজো দিয়ে এ পথে হেঁটে বিকেলে বদ্রীতে আরতি করতেন পুরোহিত ২ টাকা বাড়ছে আমূলের দুধের দাম! কবে থেকে খরচ বাড়বে? ধাক্কা দিয়েছে মাদার ডেয়ারিও 'মনে রাখবেন পারমাণবিক…' পহেলগাঁও হামলার পরে কী বলছেন জেলবন্দি ইমরান? চিন্ময় প্রভুর জামিন স্থগিতের আবেদন! দুপুরে আশা, সন্ধ্যায় নিরাশা বিরোধীদের দাবিতে মান্যতা! দেশজুড়ে জাতিগণনার ঘোষণা মোদী সরকারের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ পুনর্গঠন PMর! দায়িত্বে প্রাক্তন ‘Raw’ চিফ ‘মাত্র একটি হত্যা, যার মূল্য ১০ লাখ…’! পহেলগাঁও হামলার বদলা চায় লরেন্স বিষ্ণোই 'আমি হিন্দু', গামছা গলায় জগন্নাথধামে কুণাল, কী জবাব দিল নেটপাড়া? ভারত-পাক উত্তেজনার মাঝে বাংলাদেশের সেনা নিয়ে কোন বার্তা ইউনুসের? বললেন..

IPL 2025 News in Bangla

CSK-এর প্লে-অফের আশায় জল ঢেলে বিরাট লাফ PBKS-এর, বদলে গেল IPL Points Table IPL-এ মিরাকেল ক্যাচ! PBKS-র শশাঙ্ককে ফিরিয়ে এবি-পোলার্ডকে মনে করালেন প্রোটিয়া চাহালের হ্যাটট্রিকের পর শ্রেয়সের দুরন্ত ইনিংস! CSKকে IPL2025 থেকে ছিটকে দিল PBKS IPL 2025 থেকে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল? বড় খোলসা করলেন PBKS অধিনায়ক শ্রেয়স ৫ বলে ৪ উইকেট, CSK-এর বিরুদ্ধে কোনও বোলারের প্রথম হ্যাটট্রিক, IPL-এ ইতিহাস যুজির ব্যর্থ ওপেনাররা, ফ্লপ মাহিও! হ্যাটট্রিক চাহালের! কারানের ৮৮ রানের সুবাদে CSK ১৯০ পরবর্তী ম্যাচ খেলব কিনা, তাই-ই জানি না… অবসর নিয়ে প্রশ্নে এ কী জবাব দিলেন ধোনি! রিঙ্কুকে কেন চড় মেরেছিলেন কুলদীপ? বিতর্কের মাঝে পালটা নতুন ভিডিয়ো পোস্ট করল KKR ভাগ্যিস আমার জন্মদিন IPL-এর সময়ে হয়… কেন এমন দাবি রোহিতের? ভাইয়ের অপমানের বদলা নিলেন বিরাটের দাদা বিকাশ! মঞ্জরেকরের সমালোচনায় কোহলি

Copyright © 2025 HT Digital Streams Limited. All RightsReserved.
caco88