বৈশা� মা� মানে� রবিঠাকুর, বৈশা� মা� মানে� রবীন্দ্রজয়ন্তী� তাঁর সৃজন আমাদের ধ্রু� তারা� মত� পথ দেখা� তাঁর গা�, তাঁর রচনা আমাদের প্রত� মুহূর্তে ঘিরে রাখে� তিনি ‘চিরসখা�, তব� তাঁর পদবী ঠাকু� হলেও তিনি ঠাকু� তো নন� কিন্তু তাঁর প্রত� ভক্ত� আবার কখনও কখনও তাঁক� একপ্রকার সে� ভগ💙বানে� পরিণ� কর� কিছু বাঙালি� কাছে� আর এবার সে রকমই একটা উদাহরণ তুলে ধরলে� ꦑঅভিনেতা �ত্বি� চক্রবর্তী�
ব্যাপা� কী ঘটেছ�?
এবার একটু খোলস� কর� বল� যাক। বৃহস্পতিবা� অভিনেত� তাঁর ইনস্টাগ্রামে� একটি ছব� পোস্� করেন� সেখা🍌নে দেখা যা� রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরে� ছবিত� ভগবা� গোপালক� যে রকমে� পোশা� পরান� হয় সে রক� লা� রঙের একটি পোশা� পরান� হয়েছে। আর রবিঠাকুরের সে� ছব� ঠাকু� আসনে রাখা� ছবিট� শেয়া� কর� অভিনেত� এই অবাক কান্� দেখে, খানি� ব্যঙ্গ করেই রবিঠাকুরের গা� 'কী গা� আমি�'-এর কথ� ধা� কর� আর কিছুটা নিজে� মত� কর� লেখে�, ‘ত� না� লয়� চন্দ্র তারা অসী� শূন্যে ধর� খাইছে।�
আর� পড়ুন: ওঠ� ‘পরকী�া’র গুঞ্জন! ‘এটা সত্যি…𒀰�, সায়র� বানু� সঙ্গ� বিচ্ছে� প্রসঙ্গে মু� খুললেন এআ� রহমা�
নেটিজেনর� কে কী বলছে�?
তাঁর এই পোস্� প্রকাশ্য� আসতে� সমাজমাধ্যম জুড়ে উঠেছ� হাসি� রোল। একজন অনুরাগী লেখে�, ‘বাড়িতে নিত্যগোপাল পুজো কর� পাড়ার কাকিমা, রবীন্দ্� জয়ন্তীতে।� আর এক�� মজ� কর� লেখে�, ‘গোপালেন্দ্෴রনাথ�, আর এক অনুরাগী বে� হতাশ হয়� রব� ঠাকুরে� কথ� ধা� করেই লেখে�, ‘তোমার পূজা� ছল� তোমা� ভুলে থাকি।�
আ🐓র এক ব্যক্ত� ব্যঙ্গ কর� ছন্দ মিলিয়ে লেখে�,'কলকাতা হইতে আগ্র�, সবাই দেখিতেছে রব� ঠাﷺকুর পরেছেন ঘাঘরা। কৃষ্ণচন্দ্রে� রাজসভা� কবি।' আর এক নেটিজে� লেখে�, ‘টক্সি� বাঙালি।� আর একজন অবাক হয়� লেখে�, ‘এটা গোপা� ঠাকুরে� জামা’। আর একজন লেখে�, ‘লজ্জা লাগা দরকার।�
তাছাড়া� এক নেটিজে� লেখে�, ‘আরও যে কী কী দেখা বাকি সে� ভেবে� রাতে� ঘুমট� চটকে গে�!� আর একজন লেখে�, ‘চন্দ্� বিন্দু� � আর বিড়াল এর তালব্য �..’। এক নেটিজে� আবার ব্যঙ্গ কর� খা�িক নস্টালজি� হওয়া� ভঙ্গ� কর� লে�েন, ‘আমি ছো� বেলা� বায়ন� কর� কবিগুর� ছবির সামন� ঘট বসিয়� পুজো করেছিলাম রবীন্দ্রজয়ন্তীতে� বাড়ি� সবাই খু� হাসাহা🍷সি ক꧙রছিল আমার উপর।�