Priyanka-Exclusive: মা বলেই নির্দ্বিধা� বোল্� ফটোশ্যুটগুলো আর� বেশি কর� সামন� আন�: প্রিয়াঙ্কা সরকা�
8 মিনিটে পড়ু� . Updated: 10 Apr 2025, 07:10 PM IST
Share 
বাংল� নিউজ > বায়োস্কো� > Priyanka-Exclusive: মা বলেই নির্দ্বিধা� বোল্� ফটোশ্যুটগুলো আর� বেশি কর� সামন� আন�: প্রিয়াঙ্কা সরকা�
Share
‘লজ্জা তুমি কা�?� প্রিয়াঙ্কা সরকা� অভিনী� ‘জয়া� সমাজের দিকে এই প্রশ্ন ছুঁড়� দিয়েছিল। নড়� উঠেছিল বহ� দর্শকে� মনের মেরুদণ্ড� হীনম্মন্যতায় ভুগত� থাকা, প্রতিদিন মৌখি� নিগ্রহের শিকা� হওয়া মানুষগুল� যে� নিজেদে� কথ� বলার ভাষা খুঁজ� পেয়েছিল। ‘জয়া� দেখিয়েছি� কীভাবে ঘুরে দাঁড়ান� যায়। তব� ঘুরে দাঁড়ালেই তো হব� না, লড়তে� হব�, আর সে� লড়াই তুলে ধরতে� ‘লজ্জা ২� নিয়ে ফিরছেন প্রিয়াঙ্কা� কিন্তু সমাজকে নতুন কর� লজ্জ� দিতে গিয়ে, নিজে� সঙ্গ� লড়েছেন অভিনেত্রী, বলেছেন, ‘জয়� ভীষণ ভাবে আমার উপ� মানসিক প্রভাব ফেলেছিল…।' ‘লজ্জা ২� থেকে ব্যক্তিগ� জীবন, সবটা নিয়ে হিন্দুস্থা� টাইম� বাংলার সঙ্গ� অকপট আড্ডায় ধর� দিলে� নায়িকা�
‘লজ্জা' দারু� ভাবে সাড়া ফেলেছি�, ‘লজ্জা ২� থেকে নতুন কী পাবে� দর্শকর�?
প্রিয়াঙ্কা: ‘লজ🦩্জা’র কাজট� আমার মনের খু� কাছে� একটা কাজ। এখান� প্রথমবার ভার্বা� অ্যাবিউজ বা মৌখি� নিগ্রহ নিয়� কথ� বল� হয়েছিল। শারীরি� নির্যাতন নিয়� তো অনেক কা� হয়েছে� আসলে শারীরি� নির্যাতন চোখে দেখা যায়� কিন্তু মানসিক নির্যাতন একটা মানুষে� আত্মবিশ্বা� নড়িয়� দেয়� আমরা চেয়েছিলা� ‘লজ্জা� মৌখি� নিগ্রহ নিয়� কথ� বলার প্রথ� ধা� হিসেবে কা� করুক� সে� সময় অনেক� এস� তাঁদের কথাও জানিয়েছিলেন, খু� ভালো সাড়� পেয়েছিলাম দর্শকদের কা� থেকে� যাঁর� আমাদের নিজেদে� কথ� জানিয়� ছিলে� তাঁদের সবার কথ� মাথায় রেখে, আসছে ‘লজ্জা ২’। তাছাড়া� টক্সিক সম্পর্� থেকে বেরিয়ে এল� মেয়েদে� যে গঞ্💫জনা সহ্য করতে হয় সে� জায়গাটাও উঠ� আসবে�
একটা মেয়ে যখ� একটা টক্সিক রিলেশনশি� থেকে যখ� বেরিয়� আস� তখ� তাঁক� স💝মাজ নানা রকমে� তকমা দে�, সে� পরিস্থিতির সঙ্গ� ওই মানুষটাক� যে লড়া� করতে হয�, তা� এখান� ফুটে উঠেবে। বহ� মহিল� আছেন যাঁর� টক্সিক রিলেশনশি� থেকে বেরিয়� এসেছ♊ে�, তাঁরাই এক� অপরে� অনুপ্রেরণা� তাঁদের নিয়ে� কথ� বলবে ‘লজ্জা ২’।
ট্রেলা� দেখে তো মন� হল ‘জয়া� এবার যথেষ্ট দৃঢ়�
প্রিয়াঙ্কা: তা খানিকট� ঠিকই� ‘লজ্জা’য় দেখানো হয়েছি� ‘জয়া’র সাজানো সংসা�, তা� সে খুশি নয়। তারপ� সে সমস্যাটা বুঝত� পারে� সেখা� থেকে তা� নিজে� মধ্য� লড়া� শুরু হয়� সে একজন সাইকোলজিস্টে� কাছে যায়� প্রথ� সিজন শে� হয� যখ�, তখ� 'জয়�' অবশেষে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। তা� সমস্যা� কথাগুল� বাড়ির সবাইকে জানাতে পারছ� এরকম একটা জায়গায়� আমাদের পরবর্তী সিজন সেখা� থেকে শুরু� হচ্ছে। একটা কোর্� কে� চলছে� এই ধরনে� পরিস্থিতিত� কী কী পদক্ষে� নেওয়া যেতে পারে, সে� বিষয়গুল� দেখানো হয়েছে�
আসলে প্রথ� বাড়িতে বল�, আর তা� পর একঘ😼র লোকে� সামন�, কোর্টে কথাগুল� বলার মধ্য� অনেকটা ফারা� আছে। তাঁর জন্য অনেকটা শক্ত� সঞ্চ� করতে হয়� যদিও ‘জয়া� একদিনে সে� শক্ত� পেয়ে যায়ন� তাঁক� অনেকটা পথ পেরিয়ে আসতে হয়েছে। তব� এবার সে আগের তুলনায় একটু দৃ�, তা না হল� এই লড়াইটা লড়বে কীভাবে!
জয়া কতটা আপনা� মধ্য� থেকে গে�? মি� পেলে� কোথা� নিজে� সঙ্গ�?
প্রিয়াঙ্কা: (একটু থেমে) জয়া ভীষণ ভাবে আমার🗹 উপ� মানসিক প্রভাব ফেলেছিল। যখ� শ্যুটি� হচ্ছিল, তখ� সেটে ওভাব� গালাগা� শুনে আমার নিজে🍒� খু� কষ্ট হচ্ছিল� তারপ� নিজেকে� বোঝালা�, এট� শুধুমাত্� শ্যুটিং। কিন্তু পাশাপাশি আর� একটা বিষয় মন� হচ্ছিল, যাঁদের সঙ্গ� প্রতিদিন এট� হয়, যাঁর� প্রতিদিন এট� সহ্য করেন, তাঁদের কীরক� অবস্থা হয়।
মি� বলতে, এটার সঙ্গ� মন� হয় আমরা সবাই মি� খুঁজ� পাব। আমাদের প্রত্যেকের জ📖ীবনেই এরকম কিছু না কিছু ঘটনা ঘট� থাকে� সব মানু� তো একরক� হন না� কিছু মানু� আছেন যাঁর� নিজে� মনের কথ� বুঝিয়ে বলতে পারে� না� তাঁর� খু� নর� মনের হয� বলেই বাকিরা ভেবে নে� তাঁদের বো� হয� সহজে� দাবিয়ে দেওয়া যায়� যদ� প্রথমবার কে� এট� না বুঝে করেন, তা� মেনে নেওয়� যায়� কিন্তু কে� কষ্ট পাচ্ছে জানা� পর� যদ� অন্য দিকে� মানুষট� শুধু নিজে� চাওয়াগুল� চাপিয়ে দিতে থাকে, উল্ট� দিকে� মানুষে� মতামতক� প্রাধান্� না দে�, তাহল� বুঝত� হব� সেটা টক্সিক রিলেশনশিপ। সেটা রে� ফ্ল্যাগ।
ঘর� বাইর� এম� অনেক সময়ই হয়, যখ� যেটা প্রাপ্�, সেটা পাওয়� যা� না� কাজে� জায়গায় হয়তো কিছু পাওয়� উচিত ছি�, সেটা নিয়ে যতক্ষণ না বল� হচ্ছ�, ততক্ষণ তা কে� দে� না� বললে হয়তো পাওয়� যায়। আসলে সবটা� অর্জ� কর� নিতে হয়� যতক༒্ষ� না নিজে বলবে, ততক্ষণ পর্যন্� অন্যরা ভাবে� � ঠি� মানিয়ে নেবে�
কিন্তু এই মানিয়ে নেওয়� বা ভার্বা� অ্যাবিউজ নিয়ে কা� করতে গিয়ে একটা মেয়েকেই কে� সামন� রাখা হল? মেয়েরা� কি তাহল� সফ� টার্গে�, আপনি কী মন� করেন?
প্রিয়াঙ্কা: খু� দুঃখজনকভাব� আমাদের দেশে বহ� জেনারেশন ধর� এট� চল� আসছে� মেয়েদে� মনেꦿ হয় একটু বেশি চর্চার মুখে পড়তে হয়� ছেলেরা মৌখি� নিগ্রহের শিকা� হন না, তা নয়� ছেলেদে� ক্ষেত্রে� বল� হয় তাঁর� কেবল ছেলে বল� কাঁদতে পারবেন না, বা নিজে� অনুভূতিগুল� প্রকাশ করতে পারবেন না� ছেলে হয়� জন্মেছেন বল� তাঁদের� সব দা�-দায়িত্� নিতে হবে। এগুল� একদম� ঠি� না� তাঁরাও অনুভূতির প্রকাশ করতে পারে�, তাঁরাই বা একার কাঁধ� সব দায়িত্� কে� নেবে�? আমাদের সমাজ� চল� আস� পুরুষতান্ত্রিকতা� ফল এগুলো।
কিন্তু মেয়েদᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚের ক্ষেত্রে কী হয় বলুন তো, তাঁদের মধ্য� যেহেতু একটা স্নে�-মমতা থাকে, তাঁর� যেহেতু সকলক� ভালো রেখে নিজেরা ভালো থাকত� চা�, তা� সবাই ধর� নে� মেয়েদে� স্নে�-মমতা� প্রয়োজন হয� না� তাঁদের� কিন্তু স্নেহে� প্রয়োজ� রয়েছে।
হ্যা�, তব� শুধু তো মেয়ে বা ছেলে বল� নয়, বর্তমানে স্যোশা� মিডিয়া, ট্রো�, মি� কালচারের দৌলত� অভিনেত�-অভিনেত্রীদেরও নানা ভাবে হেনস্থ� হত� হয়�, এক্ষেত্র� কীভাবে সামা� দে� নিজেকে?
প্রিয়াঙ্কা: আগ� এই বিষয়গুল� অনেক বেশি প্রভাব ফেল♊ত। কিন্তু এখ� আর প্রভাবিত কর� না� স্যোশা� মিডিয়ায� মানু� এখ� খু� গুরুত্� পেতে চান। তাঁদের মন� হয� একটা নেতিবাচক মন্তব্� করলে তা� পরিবর্তে আর� বে� কয়েকট� মন্তব্� করবে� অন্যরা, ফলস্বরূপ তাঁর রি� বাড়বে�
একটা পোস্� করলে চারট� বাজে কমেন্টের সঙ্গ� ছয়ট� ভালো কমেন্ট� আসে। আম� ভালো কমেন্টগুলোকে উৎসা� দেওয়ার চেষ্টা করি। তাতে আম� ভালো থাকি� তব� চোখ✨� সব� পড়�, পোশা� থেকে ব্যক্তিগ� জীবন সবটা নিয়ে� তাঁর� মন্তব্� করেন� আমাকেও অনেক� মন্তব্� করেছিলেন যে, ‘একজ� মা হয়ে এই ধরনে� পোশা� কীভাবে পরতে পারে�? বা বোল্� ফটোশ্যুট কীভাবে করতে পারে�?� আম� কী পোশা� পরলা� সেটা দিয়� তো আম� মানুষট� কীরক�, তা বিচা� কর� যেতে পারে না� আমার মন� হয� আম� মা বলেই নির্দ্বিধা� আর� বেশি কর� বোল্� ফটোশ্যুটগুলো সামন� আনব। আনবো কারণ, �মা� ছেলে� জানা দরকা�, ছো� জামা বা একটা বোল্� পোশা� পরেছ� বলেই তা� মা খারা� মহিল� হয়ে যেতে পারে না� সে যদ� নিজে� মাকে� ওই পোশাকে দেখে সম্মান করতে শেখে, তবেই বাইর� অন্য কোনও মহিল� সে� ধরনে� পোশা� পরলে তাঁক� অসম্মা� করবে না� সহজে� তাঁক� একটা তকমা দিয়ে দেবে না� আম� মা হিসেবে আমার সন্তানকে এইটুকু সহানুভূতিশী� তৈরি করার চেষ্টা করি।
আপনা� জীবন� অনেক ওঠাপড়া এসেছ�, ‘স্টার কিড� হিসেবে সহজকেও তো নানা কটাক্ষের মুখে পড়তে হয়েছে। সে� পরিস্থিতিগুলোর জন্য ওক� কীভাবে তৈরি করছে�?
প্রিয়াঙ্কা: এট� কেবল যে ‘স্টার কিড�-� ক্ষেত্রে হয়, তা তো নয়� যে কোনও বাচ্চা� ক্ষেত্রে� হত� পারে� তব� � ক্ষেত্রে বাবা-মাকে বন্ধুর মত� হত� হবে। সব সম� সন্তানের পাশে থাকত� হবে। সে যে� ভয় না পেয়ে সবটা আমাদের সঙ্গ� শেয়া� করতে পারে� আগ� আমাদের অনেক সময় এট� ভাবত� হত, বাবা-মাকে এই কথ� বললে কী ভাবব�, এট� মন� হয় শুধু বন্ধুদের� বল� যায়। এই জায়গাটা আম� অন্ত� আমার সন্তানের সঙ্গ� রাখত� চা� না� আম� আমার খু� গোপন কথ� ওর সঙ্গ� ভা� কর� নি�, যাতে � ওর গোপন কথাগুল� আমাক� ভয় না পেয়ে জানাতে পারে� যে কোনও সমস্যা� আম� সহজে� কাছে সুবিধা-অসুবিধার দিকগুল� তুলে ধরি। তারপ� ওঁকে পরামর্� দিই। কিছু না বলেই আগেই যদ� বল� এট� কর�, বা এট� করতে হব� না, তখ� সেটাকে� চাপিয়ে দেওয়� বলে। ওক� সবটা বল� বোঝাতে পারল� বর� � বড় হয়� ভালো-মন্দ বুঝে সিদ্ধান্� নিতে পারবে।
তা� কিছুটা আভাস স্যোশা� মিডিয়া� ছবিগুল� দেখলেও বোঝা যায়�
প্রিয়াঙ্কা: একগা� হাসি (গালে টো� পড়� নায়িকা�)
পর পর আপনা� নতুন নতুন কাজে� খব�! সন্তানকে এভাব� বড় কর�, আবার এত কা�, দুটো দি� কীভাবে সামা� দে�?
প্রিয়াঙ্কা: (দীর্�শ্বা� ফেলে) প্রত্য� মুহূর্� এট� নিয়� ভাবি� এট� মেয়েদের একটা খু� বড� সমস্যা� আমরা অনেক কিছু নিজেদে� উপ� চাপিয়� দিই।🧸 আম� অভিনেত্রী হিসেবে আমার ১০� শতাং� দিয়� কা� কর�, তবুও মা হিসেবে কিছুটা হলেও আমার বাচ্চা� কথ� সে� সময় মাথায় 𒁃আসে। একটা আক্ষেপ কা� কর�, ওক� হয়ত� আম� আর� বেশি সময় দিতে পারতাম� সমস্� ওয়ার্কিং মাদারদের� মন� হয় এই সমস্যা� তব� আমরা� আবার এক� অন্যের অনুপ্রেরণা�
একটা কথ� এক্ষেত্র� মাথা� রাখা উচিত, দুটো দিকে� ভারসাম্য বজায় রাখত� গিয়ে নিজে� উপ� সবকিছু চাপিয়� দেওয়া উচিত নয়� প্রয়োজন� সাহায্� নেওয়া উচিত, তাতে লজ্জার কিছু নেই। কারণ এত চা� নিতে গিয়� যদ� আম� ভালো না থাকি, আমার সন্তান যখ� আমার সে� ভালো না থাকাটা দেখব�, তখ� সে� ভালো থাক🐟ত� পারব� না� আমার মত�, যতক্ষণ সময় ওর সঙ্গ� থাকব, সেটা যে� ওর সঙ্গেই থাকা হয়� তখ� আম� কা� বা ফো� নিয়� ব্যস্ত থাকল� হব� না� ৩০ মিনি� সম� ওর সঙ্গ� থাকলেও সেটা পুরোটা থাকব� তাতে যদ� কাজে� জন্য ১০ দি� পর� মা বাড়ি ফেরে, তখ� সে মা-� থাকবে। আর সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ নিজেকে খুশি রাখত� হবে।
বাড়ি� বিষয় তো বুঝলাম, কিন্তু এই যে পর পর কা�, ইন্ড্রাস্ট্রিত� অনেকের হাতে কাজই নে�, এখ� আবার শোনা যাচ্ছে স্যোশা� মিডিয়া� ফলোয়ার দেখে নাকি কা� দেওয়� হচ্ছে�
প্রিয়াঙ্কা: সোশ্যা� মিডিয়াত� আম� যেটা বিশ্বা� কর� সেটা� বল�, আম� যেরক�, সেরকমট� তুলে ধর�, আলাদ� কর� কিছু কর� না� আর আম� কা� করতে ভীষণ ভালোবাসি� যাঁর� আমাক� কাজে নিচ্ছে�, সে� সব মানুষগুলোর কাছে আম� সত্যিই খু� কৃতজ্ঞ� আসলে কাজে� পরিবেশট൲ার মধ্য� থাকত� আমার ভীষণ ভালো লাগে� তা� লাইট-ক্যামেরা-অ্যাকশনে� বাইর� বেশি দি� থাকত� পারি না�
কিন্তু বে� কিছু কাজে তো দর্শকর� সেভাবে সাড়া� দেননি�
প্রিয়াঙ্কা: হ্যা�, আম� একটু বেশি পরিমাণ কা� করি। কখনও কখনও সে কাজগুল� দর্শকে� ভালো লাগে, আবার কখনও কখনও লাগে💎 না� তব� এই বিষয়টাক� আম� উপভো� করি।
আপনাকে ইন্ড্রাস্টির বহ� নতুন পরিচালকে� ছবিত� দেখা যা�, কেরিয়ারে� ক্ষেত্রে এই বিষয়টা কতটা বিপজ্জনক?
প্রিয়াঙ্কা: আমার প্রথ� ছব� ‘চিরদিনই তুমি যে আমার�, তা� আগ� টেলিভিশন� পাঁচ বছ� কা� করেছি। আমাকেও কে� না কে� প্রথ� সুযো� দিয়েছিꩲল, তাঁদের কাছে আম� কৃতজ্ঞ� আমিও নতুন ছিলা�, তখ� আমাক� যেসব মানুষগুল� সুযো� দিয়েছিল, তাঁদের জন্য� আম𒅌� আজ এখান� পৌঁছেছি। আর নতুন মানুষে� সঙ্গ� আলাপ করতে, কথ� বলতে, সময় কাটাতে ভালো লাগে� এবার কো� কাজট� শে� পর্যন্� কে কীভাবে করবে, সেটা তো আমার হাতে থাকে না� ভালো কিছু� তো হত� পারে, আম� সে� জায়গা থেকে এই রিস্কট� নিয়� থাকি�
তাছাড়া, সিনিয়� হিসেবে আমার একটা জায়গা থাকে� ꦑযখন নতুন কোনও পরিচাল� বা প্রযোজকে� সেটে থাকি, আম� তাঁদের সঙ্গ� খু� ভালো ভাবে মিশত� পছন্� করি। তাঁদের পজিটিভ ফি� করাত� চেষ্টা কর�, একটু উৎসা� দিই। এমনও হয়েছ� প্রথ� ছব� হয়ত� আম� কারও� সঙ্গ� করেছ�, এখ� সে খু� ভালো কা� করছে� আম� এটাকেও একটা অর্জ� বলেই মন� করি।
তব� বেছে নেওয়ার তো একটা জায়গ� থাকে�
প্রিয়াঙ্কা: হ্যা�, সেক্ষেত্রে আগ� কী 🍌করেছ�, কী কর� বাকি আছ�, সেটা ভাবি� আম� যে যে কাজগুল� করেছ�, প্রত্যেকটা চরিত্রের কিছু না কিছু আমার মধ্য� থেকে গিয়েছে� প্রত্যেকটা চরিত্র� আমাক� মানু� হিসেবে নানা ভাবে সমꦺৃদ্� করেছে। নতুন কোনও ইমোশ� যা আগ� হয়ত� আম� কখনও অনুভ� করিন�, সে� জায়গাগুলোকে আম� ছুঁয়ে দেখত� চাই।
সম্পর্কি� খব�
'এস� শুধু India-তে� হয়…�', বিদেশি খেলোয়াড়ের কথ� শুনে� বেজা� চটেন রাখি, তারপ�?
Updated: 10 Apr 2025, 03:17 PM IST
বায়োস্কো� খব�
