রাজ্যে শিল্পস্থাপনের জন্য শিল্পপতিদের বিশেষ অনুদান দেওয়া সংক্রান্ত আইন প্রত্যাহার করে বিধানসভায় বিল পেশ 🔜করল মমতা বন্দ্যোপাধꦺ্যায়ের সরকার। এদিন এই বিল পেশ করেন মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। এর পর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন,বিভিন্ন সামাজিক প্রকল্প নতুন করে শুরু করা হয়েছে। তার জন্য টাকা লাগছে।
আরও পড়ুন - বোনাস ✅বাড়ল রাজ্য সরকারি কর্মীদের! কত টাকা♑ দেবে বাংলা? কারা কারা পাবেন? রইল সবটা
পড়তে থাকুন - ‘২০০৯ সালে কেন তাঁর সাথে আর কাউকে বাঙালি কেন্দ্রীয় পূর্ণমন্ত্রী ไহতে দেননি মমতা?’
আরও পড়ুন - ‘দলের থেকে জাত আগে’ মন্তব্যের জন্য শৃঙ্খলারক্꧟ষা কমিটির কাছে ক্ষমা চাইলেন 🥀হুমায়ুন
তৃণমূল সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই রাজ্যে শিল্পের ক্ষরা চলছে। গত ১৪ বছরে রাজ্যে ব🅠ড় শিল্প আসেনি বললেই চলে। উলটে এরাজ্য থেকে পাত্তাড়ি গুটিয়েছে বহু সংস্থা। তারই মধ্যে বাম জমানার আইন প্রত্যাহার করে নতুন আইন তৈরির কথা বললেন মুখ্যমন্ত্রী। তবে সেই আইন কতদিনে তৈরি হবে তা জানাননি তিনি।
রাজ্যের বিভিন্ন প্রত্যন্ত এলাকায় শিল্পস্থাপনের জন্য আইন করে শিল্পপতিদের অনুদান দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিল বাম সরকার। মূলত জেলায় শিল্পস্থাপনে উৎসাহ দিতেই ছিল এই ব্ဣযবস্থা। গ্রামাঞ্চলে যোগাযোগ ব্যবস্থা, বিদ্যুৎ ও পানীয় জলের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকায় এই টাকা দিত সরকার। সেই টাকায় পরিকাঠামো তৈরি করত শিল্প সংস্থাগুলি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাবি, এখন জেলার পরিকাঠামো অনেক উন্নত হয়েছে। ফলে এই অনুদানের আর প্রয়োজন নেই।
এদিন ব🍬িধানসভায় মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সিপিএম আমলে কেউ নিজেদের দায়িত্ব ঠিকমতো পালন করেনি। এখন রাজ্যে বিনিয়োগ আসছে। বিভিন্ন সামাজিক প্রকল্প নতুন করে শুরু করা হয়েছে। তার জন্য টাকা লাগছে। কোনটা আমরা রাখব, কোনটা রাখব না, সেটা দেখতে হবে।’
মুখ্যমন্ত্রী জানান, ‘মুখ্যসচিবের নেতৃত্বে একটা কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা বিভিন্ন জায়গায় কথা বলে একটা নতুন প্রকল্প নিয়ে আসবে💝। সেই জন্যই এই ইনসেনটিভ আপাতত রিপিল করা হল। আসলে ২০ বছর আগে যা ছিল আর এখন যেটা আছে, তার মধ্যে অনেক তফাত। আমাদের 🐻নতুন করে উদ্ভাবন করতে হচ্ছে। তাই এই বিল আনা হল। সবাইকে সহযোগিতার অনুরোধ করছি।’