রা� পোহালে� বাংলার নতুন বছ� ‘নববর্ষ’। পয়লা বৈশা� উপলক্ষ্য� গোটা বাংলাই মেতে উঠবে নতুন বছরক� স্বাগত জানাতে� ‘এসো হে বৈশাখ’� গানে মেতে উঠবে সকাল থেকে মানুষজন। পুরাতনকে বিদা� জানিয়ে নতুনকে আলিঙ্গ� করার কথ� গানে এব� কবিতায় লিখে গিয়েছে� কবিগুর� রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তা� পুরাতনকে বিদায় জানিয়� নতুনকে স্বাগত জানানো হয়� থাকে শান্তিনিকেতনে। এবার� তা� অন্যথা হচ্ছ� না� বর� যথায� মর্যাদায� বাংল� নববর্ষকে স্বাগত জানানো� আয়োজন কর� হয়েছে� বর্ষশে� এব� বর্ষবর� নামে পরিচিত উৎসব আজ, সোমবার থেকে শুরু হয়� গিয়েছে� তা� বিশ্বভারতী কর্তৃপক্� কদিন আগ� বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞপ্ত� দিয়ে অনুষ্ঠান সূচি প্রকಞা� করেছে।
ইতিমধ্যে� শান্তিনিকেতন� বি👍শ্বভারতী� প্রাঙ্গণ� সা� সা� রব হয়� উঠেছে। সেখানে বাংলার বর্ষশে� পালি� হচ্ছে। আর মঙ্গলবার সকাল থেকে বাংলার নতুন বছরক� স্বাগত জানানো হবে। নানা অনুষ্ঠান� গানে, কবিতায় মুখরিত হব� নতুন বছরক� স্বাগত জানানো� প্রত্যেক বছরে� মত� এই বছরও শান্তিনিকেতন কর্মী মণ্ডলী অনুষ্ঠানগুলি� আয়োজন করেছে। আজ, সোমবার সন্ধ্য� সাড়� ৬টায নাগা� ১৪৩১ সনকে বিদায় দিয়� বর্ষশে� অনুষ্ঠানের আয়োজন শুরু হবে। আর রা� পোহালে� মঙ্গলবার, ভো� ৫ট� নাগা� বৈতালি�, সকাল ৭টায� বর্ষবরণে� উপাসনা� আয়োজন শুরু হবে। আর বর্ষবরণে� মূ� অনুষ্ঠান সকাল ৯ট� নাগা� হবে। শান্তিনিকেতনের মাধবীবিতানে বর্ষবরণে� অনুষ্ঠান হবে।
আর� পড়ুন:� ‘বাঁকুড়া’� বানা� ভু� লিখেছে রে� অলচিকি হরফে, তুমু� প্রতিবাদ� সর� আদিবাসীরা
এখানেই শে� নয়, সন্ধ্যায� শান্তিনিকেতনের পাঠভবনের শিশু পড়ুয়ার� রবীন্দ্� নৃত্যনাট্য ‘শ্যামা� পরিবেশ� করবে গৌরপ্রাঙ্গণে� এখ� সেখানে শে� মুহূর্তে� প্রস্তুত� চলছে� সেজে উঠেছ� গোটা বিশ্বভারতী� পর্যটকরা� বাংল� নববর্ষের আনন্� উপভো� করতে পৌঁছ� গিয়েছে� শান্তিনিকেতনে। এই বিষয়� ভারপ্রাপ্ত জনসংযো� আধিকারিক অতিগ ঘো� বলেন, ‘বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে যে ক’ট� ঐতিহ্যবাহী অনুষ্ঠান আছ� তা� মধ্য� বর্ষশে� এব� বর্ষবর� অন্যতম� যথায� মর্যাদায� সেটা পালন কর� হবে। দু’দিনের অনুষ্ঠানেই সঙ্গী� পরিবেশ� করবে� বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গী� ভবনে� অধ্যাপ�, অধ্যাপিক� এব� পড়ুয়ারা। আবৃত্ত� � পাঠে অংশগ্রহণ করবে� বিশ্ববিদ্যালয়ে� শিক্ষক এব� ছাত্রছাত্রীরা� বর্ষশেষে� অনুষ্ঠানের মাধ্যম� পুরন� বছরক� বিদা� জানা�� হব� এব� বর্ষবরণে� মাধജ্যমে নতুন বছরক� স্বাগত জানাবেন।’�
বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে� এই ঐতিহ্যপূর্� বর্ষশে� � বর্ষবর� অনুষ্ঠান� একটা� বার্তা সামন� আসবে—‘জীর্� পুরাতন যা� ভেসে যাক’। �ভাবে� আশ্র� প্রাঙ্গণ� একটা উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি করবে� প্রত্যেকেই অনুশীলন� মেতে উঠেছেন� কারণ নতুন বছরক� স্ব♉াগ� �ানানোর অনুষ্ঠান পর্যটকরা 💞যেমন দেখে� তেমন তা সংবাদমাধ্যমে সম্প্রচারি� হয়� এখান� সকলে মিলে বাংল� নতুন বছরক� স্বাগত জানানো� জন্য এখ� ব্যস্ততা তুঙ্গে� এই বিরা� অনুষ্ঠান� বিশ্ববিদ্যালয়ে� ছাত্রছাত্রী, অধ্যাপক–অধ্যাপিকা, শিক্ষাকর্মী এব� আশ্রমবাসী সকলে� আমন্ত্রিত।